ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট
এই টেস্টের মাধ্যমে কেউ যদি কখনো প্রচুর পরিমান সুগার গ্রহন করে তবে তার শরীর কত ভালোভাবে সেই সুগার গ্রহন বা প্রসেস করে তা পরিমাপ করা হয়। যদি দেখা যায় যে, রক্তে নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে বেশী পরিমান সুগার রয়েছে তবে বুঝে নিতে হবে যে উক্ত ব্যক্তির দেহের কোষ সমূহ রক্ত হতে সুগার পর্যাপ্ত পরিমানে গ্রহন করছে না, যা ডায়াবেটিক এর পুর্ব লক্ষণ হতে পারে। ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট তিন প্রকারেরঃ ১। দুই ঘণ্টা পর OGTT টেস্টঃ এই পদ্ধতিতে ৮ আউন্স সলিউশনের মধ্যে ৭৫ গ্রাম চিনি মিশিয়ে পান করানো হয়। দুই ঘণ্টা পর রক্তের স্যাম্পল নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। ২। দুই ঘণ্টা পর OGTT টেস্ট (শিশু)ঃ এই পদ্ধতিটি শিশু দের জন্য প্রযোজ্য। এই পদ্ধতিতে প্রতি কেজি ওজনের বিপরীতে ১.৭৫ গ্রাম চিনি মিশিয়ে একটি সলিউশন তৈরি করে তা শিশুকে পান করানো হয়। সলিউশনটি পান করার পূর্বে ও দুই ঘণ্টা পর রক্তের স্যাম্পল নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। ৩। তিন ঘণ্টা OGTT টেস্ট (প্রেগন্যান্ট মহিলা)ঃ এই পদ্ধতিটি প্রেগন্যান্ট মহিলা দের জন্য প্রযোজ্য। এই পদ্ধতিতে ৮ আউন্স সলিউশনের মধ্যে ১০০ গ্রাম চিনি মিশিয়ে পান করানো হয়। সলিউশনটি পান করার পূর্বে ও এক, দুই এবং তিন ঘণ্টা পর রক্তের স্যাম্পল নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট এর মাধ্যমেঃ ১। টাইপ -১ ডায়াবেটিস ২। টাইপ -২ ডায়াবেটিস ৩। প্রেগনেন্সি সম্পর্কিত ডায়াবেটিস ৪। প্রি-ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ সম্পর্কে ধারনা নেয়া যায়, এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া যায়। ============ এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র ওয়েবসাইটের প্রদর্শনীর উদ্দেশ্যে ‘ডেমো’ বা ‘স্যাম্পল’ বা ‘উদাহরণ’ স্বরূপ ‘dakaar.com’ এর এডমিন হতে দেয়া হয়েছে। কাজেই প্রদর্শিত তথ্যসমূহ সঠিক না হতে পারে। যে কোন পদক্ষেপের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ============