এম বি বি এস ( ঢাকা ), বি সি এস ( স্বাস্থ্য ) , এম এস ( অর্থ
পরামর্শ ফিঃ 0Tk
সাক্ষাতকারে আগ্রহী?
রোডঃ এ বি সি , বেগম রোকেয়া সরনি
শ্যাওড়াপাড়া , মিরপুর - ১২১৬
dhaka
কিডনি আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলোর মধ্যে একটি। কিডনি আমাদের শরীরে যে বর্জ্য তৈরি হয় তা প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখতে ভূমিকা রাখে। কিন্ত এটি নিরবে তার কার্যকারিতা হারাতে থাকে যা সাধারনভাবে বুঝে উঠা অনেক সময় সম্ভব হয় না । সাধারণত লক্ষণ গুলো যখন ভালো ভাবে প্রকাশ পায়, ততোক্ষণে কিডনি তার কার্যকারিতা অনেকটাই হারিয়ে ফেলে। তাই কিডনি রোগের লক্ষণগুলো আগে থেকেই জেনে রাখা জরুরী। ১। ফুসফুসে ফ্লুয়িড জমে শ্বাসপ্রশ্বাস এ সমস্যা দেখা দেয়। ঘন ঘন শ্বাস নিতে হয়। ২। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাবের স্বাভাবিক নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে। প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হয়, রাতের বেলা এ সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। ৩। প্রস্রাবে আল্বুমিন এর উপস্থিতির কারনে প্রস্রাব ফেনাযুক্ত হবে। ৪। খাবারে অরুচি ও বমি বমি ভাব বেড়ে যাবে। ৫। পিঠের পিছনে ব্যথা অনুভব করা। ৬। প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন। ৭। আপনার প্রস্রাবে যদি জ্বালা-পোড়া হয় তবে বুঝতে হবে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট-এ ইনফেকশন হয়েছে। দ্রুত চিকিৎসা নিন, অন্যথায় তা কিডনিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ৮। অতিরিক্ত পানি শরীরে জমে হাত, পা, ও অন্যান্য শারীরিক অঙ্গে ফোলাভাব তৈরি হতে পারে। ৯। রক্তে লোহিত কনিকার পরিমাণ কমে যায়। ১০। কিডনিতে সংক্রমণ হলে জ্বর আসতে পারে। ১১। ত্বকে অস্বাভাবিক চুলকানি ও র্যাাশ হতে পারে। ( এই স্বাস্থ্য টিপসটি শুধুমাত্র ওয়েব সাইটটির প্রাথমিক উপস্থাপনের জন্য স্যাম্পল (উদাহরন) স্বরূপ , যেকোনো পদক্ষেপের পূর্বে ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে । )
বিস্তারিত জানুনশারীরিক ব্যায়াম একটি মানুষকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ ও সবল রাখে। মানুষের শারীরিক সুস্থতার জন্য যেমন ব্যায়াম প্রয়োজন তেমনি মানসিক সুস্থতার জন্য ও শারীরিক পরিশ্রম প্রয়োজন। শারীরিক ব্যায়াম আমাদের অনেক দিক থেকে সুস্থ রাখে, যেমন : ১। রক্তের লোহিত কনিকা বৃদ্ধি করে, ২। ফুসফুসের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ৩। কার্ডিওভাস্কুলার জনিত সমস্যা কমে আসে। ৪। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম টাইপ -২ ডায়াবেটিক এর সম্ভাবনা কমিয়ে আনে, ৫। কিছু কিছু ক্যান্সার এর সম্ভাবনা হ্রাস পায়। ৬। আয়ু বৃদ্ধি পায়। ৭। শারীরিক ব্যায়াম শরীরের ক্যালরি খরচ করে যা ব্যায়াম এর অভাবে শরীরে ফ্যাট আকারে জমা হতে পারত। ৮। কিছু কিছু ব্যায়াম হাড়ের ক্ষয় কমিয়ে আনে। ৯। শারীরিক ব্যায়াম শরীরের ওজন কমিয়ে শরীরকে একটি সুন্দর কাঠামোতে নিয়ে আসে যা কাজকর্ম ও চলাফেরায় অত্যন্ত সহায়ক। ১০। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম মানসিক ভাবে সুস্থ রাখে, জীবনের মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। ১১। ভালো ও নিরবিচ্ছিন্ন ঘুম নিশ্চিত করে। ১২। ব্রেইন এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ১৩। আত্মমর্যাদা , আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং মানসিকভাবে উৎফুল্ল রাখে। ( এই স্বাস্থ্য টিপসটি শুধুমাত্র ওয়েব সাইটটির প্রাথমিক উপস্থাপনের জন্য স্যাম্পল (উদাহরন) স্বরূপ , যেকোনো পদক্ষেপের পূর্বে ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে । )
বিস্তারিত জানুনএম বি বি এস ( ঢাকা ), বি সি এস ( স্বাস্থ্য ) , এম এস ( অর্থ